মাদার টেরিজা (১৯১০-১৯৯৭) || Mother Teresa Story

মাদার টেরিজা (১৯১০-১৯৯৭) ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী এবং ধর্মপ্রচারক। তিনি ১৯৪৬ সালে ভারতের কলকাতায় মিশনারিজ অব চ্যারিটি নামে একটি ধর্মপ্রচারক সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংঘটি ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের আরও অনেক দেশে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবা করে থাকে। মাদার টেরিজা ১৯৭৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ২০০৩ সালে রোমান ক্যাথলিক চার্চ দ্বারা 'ভ্যাটিকান সিটি'তে অল সেন্টস ক্যাথেড্রালে 'সন্ত' হিসেবে ঘোষিত হন।

মাদার টেরিজার জন্ম ১৯১০ সালে অটোমান সাম্রাজ্যের স্কোপিয়েতে (বর্তমানে 'উত্তর ম্যাসেডোনিয়া')। তিনি মাত্র ১৮ বছর বয়সে একজন ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী হয়ে ভারতে যান। তিনি কলকাতায় একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি মিশনারিজ অব চ্যারিটি নামে একটি ধর্মপ্রচারক সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংঘটি ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের আরও অনেক দেশে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবা করে থাকে।

মাদার টেরিজা বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সম্মানিত ব্যক্তিদের একজন ছিলেন। তিনি তার সারা জীবন দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবা করে গেছেন। তিনি বিশ্বের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য কাজ করেছেন। তিনি বিশ্বের সব মানুষের কাছে প্রেম ও সহানুভূতির প্রতীক ছিলেন।

মাদার টেরিজার মৃত্যু হয় ১৯৯৭ সালে কলকাতায়। তিনি ৮৭ বছর বয়সে মারা যান। তিনি ভারতের সবচেয়ে সম্মানিত নাগরিকদের একজন। তার মৃত্যুতে ভারতবর্ষ শোকাহত হয়।

মাদার টেরিজা ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী এবং ধর্মপ্রচারক। তিনি ১৯১০ সালে স্কোপজে, অটোমান সাম্রাজ্যে (বর্তমানে ম্যাসাডোনিয়া) জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৮ সালে তিনি ভারতে যান এবং লরেটো বোনদের সাথে যোগ দেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তার সারা জীবন দরিদ্র, অসুস্থ এবং অসহায় মানুষের সেবা করে গেছেন। ১৯৭৯ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯৯৭ সালে কলকাতায় মারা যান।

মাদার টেরিজার কাজকে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত করা হয়। তিনি একজন প্রকৃত মানবতাবাদী ছিলেন এবং তিনি তার জীবনকে অন্যদের সেবার জন্য উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একজন ছিলেন এবং তার কাজ আজও অব্যাহত রয়েছে।


1 / 4
2 / 10
3 / 10
4 / 10
5 / 10


মাদার টেরিজার কিছু উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে:


* তিনি মিশনারিজ অফ চ্যারিটি প্রতিষ্ঠা করেন, যা আজ বিশ্বের ১৩৩টি দেশে কাজ করছে।

* তিনি অসংখ্য দরিদ্র, অসুস্থ এবং অসহায় মানুষের সেবা করেছেন।

* তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

* তিনি বিশ্বব্যাপী মানবতাবাদের প্রচার করেছেন।

"এই নিবন্ধটি বার্ড দ্বারা লেখা হয়েছে, এবং এটি একটি বড় ভাষা মডেল যা গুগল এআই দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।"