মানুষের প্রধানত চার ধরনের রক্তের গ্রুপ থাকে। সেগুলি হল:
- A
- B
- O
- AB
এই চারটি রক্তের গ্রুপ আবার দুটি ভাগে বিভক্ত, পজিটিভ এবং নেগেটিভ। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে মানুষের শরীরে মোট আটটি আলাদা আলাদা গ্রুপের রক্ত পাওয়া যায়।
সেগুলি হল:
- A+ পজিটিভ
- A- নেগেটিভ
- B+ পজিটিভ
- B- নেগেটিভ
- O+ পজিটিভ
- O- নেগেটিভ
- AB+ পজিটিভ
- AB- নেগেটিভ
এছাড়াও, আরও কিছু বিরল রক্তের গ্রুপ রয়েছে, যেমন:
- Rh null
- Bombay blood group
- Duffy blood group
- Kell blood group
এই বিরল রক্তের গ্রুপগুলি খুব কম মানুষের মধ্যে দেখা যায়।
রক্তের গ্রুপ নির্ধারণ করা হয় লোহিত কণিকার পৃষ্ঠে উপস্থিত অ্যান্টিজেনের ভিত্তিতে। প্রতিটি রক্তের গ্রুপে নির্দিষ্ট অ্যান্টিজেন থাকে। যেমন, A রক্তের গ্রুপে A অ্যান্টিজেন থাকে, B রক্তের গ্রুপে B অ্যান্টিজেন থাকে, O রক্তের গ্রুপে কোন অ্যান্টিজেন থাকে না, এবং AB রক্তের গ্রুপে A এবং B উভয় অ্যান্টিজেন থাকে।
My Dairy...
◾️Bennu Asteroid A Threat to Earth || বাইশটা পরমাণু শক্তি নিয়ে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে "বেনু গ্রহানু"।
◾️ ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদে ঘুমিয়ে পড়ল! || চাঁদে প্রজ্ঞানের ঘুম।
◾️এই মন্দিরের উপর দিয়ে কোন পাখি বা বিমান উড়তে পারে না। এই নিষিদ্ধ অঞ্চলের কারণ কী? || পৌরাণিক ও বৈজ্ঞানিক কারণ।
◾️মেসোজোয়িক যুগ কি এবং তার সময় কাল || মেসোজোয়িক যুগের শুরু থেকে শেষ।
◾️রানী ভবানী কে ছিলেন! রানী ভবানী জীবনী || ভবানী রাজশাহী।।
রক্তের গ্রুপ জানার গুরুত্ব রয়েছে। কারণ, রক্তদানের ক্ষেত্রে রক্তের গ্রুপের মিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি রক্তদাতার রক্তের গ্রুপ গ্রহীতার রক্তের গ্রুপের সাথে না মিলে, তাহলে গ্রহীতার শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে পারে, যা মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
Photographer Gopal
Visit Photography Website for more Photo's and you can Book for Photography your Special Date's
রাশি চক্রে মোট ১২টি রাশি রয়েছে। এগুলি হল:
প্রতিটি রাশির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী রয়েছে। রাশি চক্রের প্রতিটি রাশির জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়কাল নির্ধারিত রয়েছে।
জেনে নিন গরুর দুধের উপকারিতা কি কি!
গরুর দুধ খেতে ভালো হবে যদি সেটি শুদ্ধ এবং সম্মত উত্পাদিত হয়। প্রাকৃতিক দুধ এবং প্রস্তুত দুধ উভয়ই ভালো হতে পারে।
পুরীর জগন্নাথ মন্দির: বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় তীর্থস্থান || মন্দিরের রহস্যময় ঘটনা ও ব্যাখ্যা।
পুরীর জগন্নাথ মন্দির হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। এটি ওড়িশার পুরী শহরে অবস্থিত এবং বিষ্ণুর অবতার জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা দেবীর মন্দির। মন্দিরটি তার ঐতিহাসিক এবং ধর্মীয় গুরুত্বের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।