একসময় একটি গ্রামে এক জমিদারের বাড়ি ছিল। জমিদারের নাম ছিল সত্যজিৎ। তিনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি তার গ্রামবাসীদের সাথে ভালোবাসা ও সহযোগিতায় বসবাস করতেন।
জমিদারের পাড়া প্রতিবেশীরা ছিলেন খুবই ভালো মানুষ। তারা সবাই জমিদারের বাড়িতে আসতেন। জমিদারের বাড়িতে সবসময় আনন্দ হইচই লেগে থাকত।
জমিদারের তিন ছেলে ছিল। তারা হলেন অমিত, অরুণ ও অনিরুদ্ধ। তারা সবাই খুব ভালো ছিল। তারা তাদের বাবার সাথে মিলেমিশে থাকত। জমিদারের বাড়িতে সবসময় আনন্দ হইচই লেগে থাকত।
জমিদারের বাড়ি ছিল খুবই সুন্দর। বাড়িটি ছিল তিনতলা বিশিষ্ট। বাড়ির চারপাশে ছিল বিশাল বাগান। বাগানে ছিল নানা রকমের ফুল ও ফলের গাছ। বাড়ির সামনে ছিল একটি বড় পুকুর। পুকুরে ছিল নানা রকমের মাছ।
জমিদারের বাড়িতে সবসময় আনন্দের আমেজ থাকত। জমিদারের ছেলেরা বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে খেলাধুলা করত। তারা বাড়ির আঙিনায় ফুটবল খেলত। তারা বাগানে লুকোচুরি খেলত। তারা পুকুরে মাছ ধরত।
জমিদারের পাড়া প্রতিবেশীরাও জমিদারের বাড়িতে আসতেন। তারা জমিদারের ছেলেদের সাথে খেলত। তারা জমিদারের সাথে গল্প করত। তারা জমিদারের বাড়িতে আনন্দ করত।
জমিদারের বাড়ি ছিল গ্রামবাসীদের জন্য একটি আনন্দের স্পট। জমিদারের বাড়িতে সবসময় আনন্দের আমেজ থাকত।
Book Now Photographer in kolkata
Book your Special Day for Photography in Kolkata West Bengal…
BOOK NOW>গল্পের মধ্যবর্তী অংশ:
জমিদারের বয়স বাড়তে থাকায় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিছুদিন পর তিনি মারা যান। জমিদারের মৃত্যুর পর গ্রামবাসীরা খুবই শোকাহত হয়। তারা জমিদারের বাড়িতে এসে তার জানাজায় অংশ নেয়।
জমিদারের মৃত্যুর পর তার তিন ছেলে তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। তারা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে বসবাস শুরু করে। অমিত ঢাকায় একটি চাকরি নেয়। অরুণ কলকাতায় একটি ব্যবসা শুরু করে। অনিরুদ্ধ গ্রামের বাইরে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যায়।
জমিদারের বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার পর বাড়িটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। বাড়িটি জঙ্গলে ঘেরা হয়ে যায়। বাড়ির চারপাশে সাপ-ব্যাঙের আনাগোনা বেড়ে যায়। বাড়ির ভিতরে ভূতের আনাগোনা শুরু হয়।
গ্রামের মানুষজন ভয় পেয়ে বাড়ির কাছাকাছি যেতে চাইত না। তারা বলতে শুরু করল যে, জমিদারের বাড়িতে ভূত থাকে।
Follow me for more.
গল্পের শেষ:
একদিন, তিন ভাই তাদের বাড়িতে ফিরে আসে। তারা বাড়ি দেখে অবাক হয়। বাড়িটি এখন একটি ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। তারা বাড়িতে ভূত দেখতে পায়।
তিন ভাই তাদের বাবার মৃত্যুর জন্য অনুতপ্ত হয়। তারা বুঝতে পারে যে, তাদের বাবা যদি বেঁচে থাকত, তাহলে তারা কখনই বাড়ি ছেড়ে যেত না। তারা বাড়ি ফিরে এসে বাড়িটি ঠিক করে তোলার সিদ্ধান্ত নেয়।
তিন ভাই মিলে বাড়িটি পরিষ্কার করে। তারা বাড়ির চারপাশের জঙ্গল পরিষ্কার করে। তারা বাড়ির ভিতরে ভূত তাড়ায়।
তিন ভাই বাড়ি ঠিক করে তোলার পর বাড়িতে আবার আনন্দ ফিরে আসে। তারা তাদের বাবার স্মৃতি ধরে রাখতে বাড়িতে একটি মন্দির তৈরি করে।
গল্পের মোরাল:
মা-বাবা যতদিন বেঁচে থাকে ততদিনই সেই সুখের সংসার আনন্দময় থাকে। তারপর শুরু হয় আবার নতুন করে লড়াই। আর নতুন সংসার গড়ে তুলতে গেলে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।
Photographer Gopal
Visit Photography Website for more Photo's and you can Book for Photography your Special Date's
রাশি চক্রে মোট ১২টি রাশি রয়েছে। এগুলি হল:
প্রতিটি রাশির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী রয়েছে। রাশি চক্রের প্রতিটি রাশির জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়কাল নির্ধারিত রয়েছে।
জেনে নিন গরুর দুধের উপকারিতা কি কি!
গরুর দুধ খেতে ভালো হবে যদি সেটি শুদ্ধ এবং সম্মত উত্পাদিত হয়। প্রাকৃতিক দুধ এবং প্রস্তুত দুধ উভয়ই ভালো হতে পারে।