বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের মহালয়ার বন্দনা
আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জির ধরণীর বহিরাকাশে অন্তর্হিত মেঘমালা প্রকৃতির অন্তরাকাশে জাগরিত জ্যোতির্ময়ী জগন্মাতার আগমনবার্তা আনন্দময়ী মহামায়ার পদধ্বনি
দেবী দুর্গা তুমিই শক্তি, তুমিই জ্ঞান তুমিই প্রেম, তুমিই আশা তুমিই জীবনের আলো, তুমিই অন্ধকারের বিনাশ তুমিই আমাদের আশ্রয়, তুমিই আমাদের ভরসা
"আমরা তোমার কাছে প্রার্থনা করি আমাদের জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধি দান করো আমাদের সকল দুঃখ-কষ্ট দূর করো আমাদের সকল পাপ থেকে মুক্তি দাও "
"আরও প্রার্থনা করি আমাদের দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় রাখো সকল মানুষ যেন পরস্পরের প্রতি সহনশীল হয় সকল মানুষ যেন ভালোবাসায় আবদ্ধ হয় "
হে জগন্মাতা, তোমার আশীর্বাদে আমাদের জীবন সুখময় হোক
জয় মা দুর্গা!
এই বন্দনাটি বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গম্ভীর ও উচ্চারণশীল কণ্ঠে আবৃত্তি করা হয়েছে। এই বন্দনাটিতে মা দুর্গার শক্তি ও মহিমা বর্ণনা করা হয়েছে। এটি বাঙালির মনে ধর্মীয় ভাবাবেগ জাগ্রত করে এবং তাদের মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
মহালয়ার ভোরের বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের শ্লোকের শব্দ বদলেছে, কিন্তু ভাব একই
বাঙালির জীবনে মহালয়া একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই উৎসবের সূচনা হয় মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের শ্রীশ্রীমহামায়া বন্দনা পাঠ দিয়ে। এই পাঠটি একদিকে যেমন মা দুর্গার আগমনকে জানান দেয়, অন্যদিকে বাঙালির মনে ধর্মীয় ভাবাবেগ জাগ্রত করে।
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের শ্রীশ্রীমহামায়া বন্দনা পাঠটি বাঙালির কাছে একটি অতি পরিচিত সঙ্গীত। এই পাঠটিতে তিনি মা দুর্গার শক্তি ও মহিমা বর্ণনা করেছেন। তাঁর গম্ভীর ও উচ্চারণশীল কণ্ঠস্বর এই পাঠটিকে আরও বেশি করে আকর্ষণীয় করে তোলে।
কয়েক দশক আগেও, মহালয়ার ভোরে বাড়ি বাড়ি রেডিওতে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের এই পাঠটি বাজানো হতো। পুরুলিয়ার মতো জেলায়ও রেডিওতে এই পাঠটি শোনার জন্য মানুষ ব্যাপকভাবে ভিড় করতো। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে এই চিত্রটি বদলে গেছে। এখন মানুষ মোবাইল ফোন, ইউটিউব এবং টিভিতে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের এই পাঠটি শুনতে পছন্দ করে।
My Dairy...
◾️Bennu Asteroid A Threat to Earth || বাইশটা পরমাণু শক্তি নিয়ে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে "বেনু গ্রহানু"।
◾️ ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদে ঘুমিয়ে পড়ল! || চাঁদে প্রজ্ঞানের ঘুম।
◾️এই মন্দিরের উপর দিয়ে কোন পাখি বা বিমান উড়তে পারে না। এই নিষিদ্ধ অঞ্চলের কারণ কী? || পৌরাণিক ও বৈজ্ঞানিক কারণ।
◾️মেসোজোয়িক যুগ কি এবং তার সময় কাল || মেসোজোয়িক যুগের শুরু থেকে শেষ।
◾️রানী ভবানী কে ছিলেন! রানী ভবানী জীবনী || ভবানী রাজশাহী।।
মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের শ্লোকের শব্দ বদলেছে, কিন্তু ভাব একই। এখন মানুষ বিভিন্ন মাধ্যমে এই পাঠটি শুনতে পারে, কিন্তু এর ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব একই। এই পাঠটি বাঙালির মনে ধর্মীয় ভাবাবেগ জাগ্রত করে এবং তাদের মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
মহালয়ার ভোরের বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের শ্লোকের শব্দ বদলে গেলেও, এর গুরুত্ব বাঙালির কাছে এখনও অপরিবর্তিত রয়েছে। এই পাঠটি বাঙালির ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
Photographer Gopal
Visit Photography Website for more Photo's and you can Book for Photography your Special Date's
মেসোজোয়িক যুগ কি এবং তার সময় কাল || মেসোজোয়িক যুগের শুরু থেকে শেষ:
মেসোজোয়িক যুগ হল পৃথিবীর ইতিহাসের একটি যুগ, যা আজ থেকে ২৫২ থেকে ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
VUTURE RANI" Story || "ভুতুড়ে রানী" বাংলা ভুতের গল্প!
একসময় এক রাজ্যের এক মহারানী ছিল। তার নাম ছিল রানী সুন্দরী।
ADITYA L1: এর লক্ষ্যপথ সংশোধন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যা মিশনের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয়!
ভারতের প্রথম সৌরযান আদিত্য-এল১ গত ৬ই অক্টোবর তার গতিপথ সংশোধন করেছে।