কিরাডু মন্দির: অভিশাপের ছায়া
এই মন্দিরের রহস্যের পিছনে রয়েছে একটি ভয়ঙ্কর গল্প। ভারতের সবথেকে রহস্যময় মন্দির।রাজস্থানের মরুভূমির মাঝে অবস্থিত কিরাডু মন্দির। এই মন্দিরটি তার রহস্যময়তার জন্য বিখ্যাত। স্থানীয়দের বিশ্বাস, এই মন্দিরে সূর্যাস্তের পর কেউ প্রবেশ করলে তিনি পাথর হয়ে যাবেন।
একসময় এই গ্রামে এক সন্ন্যাসী বাস করতেন। তিনি ছিলেন একজন জ্ঞানী এবং সাধু ব্যক্তি। গ্রামবাসীরা তার কথায় খুব শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।
একদিন এক মহিলা সন্ন্যাসীর উপদেশ না শুনে গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে গেলেন। সন্ন্যাসী তাকে অনুরোধ করেছিলেন যেন সে গ্রামে থেকে যায়, কিন্তু মহিলাটি তার কথা শুনলেন না।
সন্ন্যাসী রাগান্বিত হয়ে মহিলাকে অভিশাপ দিলেন। তিনি বললেন, "তুমি যদি গ্রাম ছেড়ে চলে যাও, তাহলে তুমি এবং গ্রামবাসীদের সকলেই পাথর হয়ে যাবে।"
মহিলা সন্ন্যাসীর কথা শুনে ভয় পেয়ে গেলেন। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তিনি গ্রাম ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন।
সূর্যাস্তের পর মহিলা গ্রামে ফিরে এলেন। তিনি দেখলেন যে গ্রামটি ধ্বংস হয়ে গেছে। সব মানুষ এবং প্রাণী পাথর হয়ে গেছে।
মহিলা বুঝতে পারলেন যে সন্ন্যাসীর অভিশাপ সত্য হয়েছে। তিনি নিজেও পাথর হয়ে গেলেন।
সেই থেকে এই মন্দিরে সূর্যাস্তের পর কেউ প্রবেশ করার সাহস করে না। তারা বিশ্বাস করে যে এই মন্দিরে পাথর হয়ে যাওয়ার অভিশাপ রয়েছে।
গল্পের শেষ
ভ্রমণ / Tour and Traveling...
এই গল্পটি কিরাডু মন্দিরের রহস্যের একটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা প্রদান করে। তবে এই গল্পের সত্যতা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।
কিরাডু মন্দির একটি রহস্যময় স্থান, যার রহস্য এখনও পর্যন্ত সমাধান করা সম্ভব হয়নি। এই রহস্যের সমাধানের জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।
Photographer Gopal
Visit Photography Website for more Photo's and you can Book for Photography your Special Date's
মেসোজোয়িক যুগ কি এবং তার সময় কাল || মেসোজোয়িক যুগের শুরু থেকে শেষ:
মেসোজোয়িক যুগ হল পৃথিবীর ইতিহাসের একটি যুগ, যা আজ থেকে ২৫২ থেকে ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
VUTURE RANI" Story || "ভুতুড়ে রানী" বাংলা ভুতের গল্প!
একসময় এক রাজ্যের এক মহারানী ছিল। তার নাম ছিল রানী সুন্দরী।
ADITYA L1: এর লক্ষ্যপথ সংশোধন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যা মিশনের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয়!
ভারতের প্রথম সৌরযান আদিত্য-এল১ গত ৬ই অক্টোবর তার গতিপথ সংশোধন করেছে।